আপডেট: নভেম্বর ২৭, ২০১৯
সভাপতি কিংবা সাধারন সম্পাদক পদটা মসৃণ নয়। কোনও বড় রাজনৈতিক দলের জন্য এটা পাহার সমান বটে। তাও আবার সরকার দলীয় দলের জন্য । আমাদের দক্ষিণ বাংলায় এটা অবশ্য দৃশ্যমান ।
মানুষ তার যোগ্য পুরুস্কার পায় তার কর্মে। কর্ম ভালো হলে- ধর্ম ভালো হয়। এই মহান নেতা আমাদের বাকেরগঞ্জ পৌরসভার মাননীয় মেয়র সাহেবের সাথে আমার সৌভাগ্যক্রমে সেল ফোনে মাত্র ৫ মিনিটের জন্য কথা হয়েছিল। আসলে চুলোয় জ্বালানো সব ভাত টিপে দেখা লাগে না, এক- দুইটা টিপলেই বুঝা যায়, ভাতের অবস্থা। কেনই বা তাকে আবার সফল ঘোষণা করা হবে না? নেতা হলে এমন হতে হয়, তা তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন তার আন্তরিকতা দিয়ে। মাননীয় পৌর মেয়র এতো ব্যস্ততা মাঝেও তার প্রকট স্মরণশক্তি, স্মার্ট ব্যক্তিত্ব ও তার কথা বলার বাচনভঙ্গি দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই।
হয়তো অনেকে ভাবছেন এতদিন পর কেন শুভেচ্ছা বার্তা। আসলে ভিড়ের কারনে সময় নেওয়া। একটু সাইড দিতে হয় যারা রাজনৈতিক ভাবে সংযুক্ত তাদের জন্য…… এমন জনপ্রিয় নেতার আশুকামনা কিংবা অভিবাদন সকলের ইচ্ছা করবেই। আমারও করে, আমি কোন রাজনৈতিক দলের নই। একজন সাধারন জনগন । সার্ভিস করি-আর ভোট আসলে ভোট দেই।
ছবি বলে কথা ! মনে হচ্ছে সেই অদেখা ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণের চিত্র। সামনে বঙ্গবন্ধুর মুখচ্ছবি- পিছনে যোগ্য অনুসারী বীরদর্পে দাঁড়িয়ে আছেন, আর রপ্তও করে নিচ্ছেন আগামীর জন্য…. ঐতিহাসিক সন্মেলনে দক্ষিণ বাংলার আওয়ামী লীগের অভিভাবকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আবারও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরীক্ষিত কর্মী বাকেরগঞ্জবাসীর সাহসী মেধাবী লড়াকু প্রাপ্তন ছাত্রনেতা সরকারী বাকেরগঞ্জ কলেজ ছাত্র সংসদের (ভিপি) ছাত্র -জনতার ইতিবাচক রাজনৈতিক আদর্শিক নেতা। মাননীয় পৌর মেয়র জননেতা জনাব, লোকমান হোসেন ডাকুয়া কে দ্বিতীয় বারে সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত করায়। অনেক অনেক শুভ কামনা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
মনিরুল ইসলাম সোহেল জোমাদ্দার
খয়রাবাদ, গারুড়িয়া, বাকেরগঞ্জ, বরিশাল।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।