আপডেট: অক্টোবর ১৪, ২০২৫
নিজস্ব প্রতিবেদক: নিজ হাতে শিক্ষা দেওয়া হাজারো অনুজ সাংবাদিকের কর্মযজ্ঞের মাঝেই বেঁচে আছেন কিংবদন্তি সাংবাদিক মুহম্মদ আলতাফ হোসেন। তিনি আজ হাজার হাজার মফস্বল সাংবাদিকের পরিচয় পতাকা। মুহম্মদ আলতাফ হোসেনের দিক্ষা বুকে নিয়ে সারাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে সাংবাদিকতা করছেন অসংখ্য সংবাদকর্মী। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে আলতাফ হোসেনের জন্মভিটা বাকেরগঞ্জে প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মরণ সভায় বক্তব্যে এসব কথা বলেন জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও দৈনিক বর্তমান’র ব্যুরো চিফ মোঃ মামুন-অর-রশিদ। বাকেরগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতি উপ-শাখার উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানটি নিয়ামতি ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও নিয়ামতি উপ-শাখার সভাপতি মোঃ রবিউল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রথান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিয়ামতি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মোঃ আব্দুল মালেক শিকদার।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব মোঃ মামুন-অর-রশিদ, নিয়ামতি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবির, সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ জবেদ আলী খান, সাবেক ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আঃ সালাম মৃধা, বর্তমান ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহেল সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বাহাদুর হোসেন খান, বরিশাল দক্ষিণ জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুস সালাম সিকদার, এবং এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবকগণ — মোঃ ইউসুফ আলী খান, মোঃ অদুধ ফরাজি, মামুনুর রশিদ মিলন, মুন্সী আব্দুর রহমান খান, মোঃ মাসুদ শিকদার, মোঃ সেলিম শিকদার, হাজী মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন খান, সৈয়দ লাভলু হোসেন, আব্দুল আজিজ হাওলাদার, আব্দুল হাকিম হাওলাদার, মোঃ পিন্টু হাওলাদার, মোঃ মহাসিন হোসেন বাদশা, মোঃ মিজানুর রহমান খান, মোঃ উজ্জল খান, মোঃ হানিফ শিকদার, মোঃ আল আমিন খান প্রমুখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ — মাওলানা মোঃ হাফিজুর রহমান, মাওলানা মোঃ ফাইজুল রহমান, মাওলানা মোঃ হেলাল উদ্দিন হাফিজ, ও মাওলানা মোঃ আমিনুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা বাকেরগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি জাকির জমাদ্দার, বরিশাল বাণী’র বার্তা সম্পাদক এম সাইফুল, এস টিভির প্রতিনিধি মোঃ মাসুম বিল্লাহ, মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ দৈনিক সমাচার এবং আরও অনেকে। শেষে তাঁর রূহের মাগফিরাত ও উচ্চ মর্যাদা কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।