আপডেট: ডিসেম্বর ৩১, ২০২৫
ছবি: আপডেট নিউজ বিডি টোয়েন্টিফোর
হাড়কাঁপানো ঠান্ডা আর হিমেল বাতাসের দাপটে চুয়াডাঙ্গার খেটে খাওয়া মানুষের জীবনযাপন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার ফলে রাত আর দিনের তাপমাত্রা থাকছে প্রায় অপরিবর্তিত। প্রচণ্ড শীতে জেলার সদর ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে বেড়েছে ডায়রিয়া ও ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা।
এমন অবস্থায় শীতার্তদের কষ্ট কমাতে বুধবার (৩১শে ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি থাকা রোগী এবং বাঁকা ইসলামী মাদ্রাসা ও কাশীপুর মাঠপাড়া মাদ্রাসায় গিয়ে এতিমদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল-আমীন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জীবননগর উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার সৈয়দ আব্দুল জব্বার, জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মোস্তাফিজুর রাহমান সুজন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মুশফিকুর রহমান।
জীবননগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল আমীন বলেন, চুয়াডাঙ্গায় শীতের সময় অতিরিক্ত শীত এবং গরমের সময় অতিরিক্ত গরম থাকে। ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে যে কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে তা উপজেলার ছিন্নমূল, গরিব ও অসহায় শীতার্ত মানুষদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে আজ রাতে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি থাকা রোগী, বাঁকা ইসলামী মাদ্রাসা এবং কাশীপুর মাঠপাড়া মাদ্রাসায় এতিমদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
আমিনুর রহমান নয়ন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার।

